অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় বেশি লাগে কেন? ব্যাখ্যা কর।অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে ডেটা প্রেরক হতে প্রাপকে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হয়। এ ধরনের ট্রান্সমিশনে প্রেরক যে কোনো সময় ডেটা প্রেরণ করতে পারে এবং প্রাপক তা গ্রহণ করতে পারে। এক্ষেত্রে ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য প্রেরকের কোন প্রাথমিক স্টোরেজে ডেটা সংরক্ষনের প্রয়োজন হয় না। প্রতিটি ক্যারেক্টারের শুরুতে একটি স্টার্ট বিট এবং শেষে একটি স্টপ বিট যোগ করে পাঠানো হয়। ফলে মূল ডেটার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রে প্রতিটি ক্যারেক্টার পাঠানোর মাঝখানের সময়ের ব্যবধান ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। অর্থাৎ এই ট্রান্সমিশন মেথডে ডেটা ক্যারেক্টার বাই ক...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায়
দ্বিতীয় অধ্যায় – জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তরসমূহ।
ডেটা কমিউনিকেশন কী?কমিউনিকেশন শব্দটি Communicare শব্দ হতে এসেছে যার অর্থ to share(আদান-প্রদান/ বিনিময়)। সুতরাং এক ব্যক্তির সাথে অন্য ব্যক্তির বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে নির্ভরযোগ্যভাবে তথ্যের আদান-প্রদান বা বিনিময়ই হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন।ব্যান্ডউইথকী?প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমান ডেটা ট্রান্সফার হয় অর্থাৎ ডেটা ট্রান্সফারের হারকে ব্যান্ডউইথ বলে। একে ট্রান্সমিশন স্পিডও বলা হয়। এই ব্যান্ডউইথ সাধারণত Bit per Second (bps) এ হিসাব করা হয়। বাইনারী ডিজিট ০ এবং ১ কে বিট বলে। একে b দ্বারা প্রকাশ করা হয়।ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড কী?ডেটা ট্রান্সমিশন বলতে ডেটা পর...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-১১: ক্লাউড কম্পিউটিং।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ক্লাউড কম্পিউটিং এর ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। ক্লাউড কম্পিউটিং এর স্থাপনা মডেলসমূহ (Deployment Models) ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৩। ক্লাউড কম্পিউটিং এর পরিষেবা মডেলসমূহ (Service Models) ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৪। ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা ও অসুবিধাসমুহ ব্যাখ্যা করতে পারবে।
Go for English Version
ক্লাউড কম্পিউটিং:
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেট ভিত্তিক একটি বিশেষ পরিসেবা বা একটা ব্যবসায়িক মডেল, যেখানে বিভিন্ন ধরনের রিসোর্স শেয়ার, কম্পিউটিং সেবা, সার্ভার, স্টোরেজ, সফটওয়্যার প্রভৃতি সেবা সহজে ক্রেতার সুবিধা মতো, চাহিবামাত্র ও চাহিদা অনুযায়...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-১০: নেটওয়ার্ক টপোলজি।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। নেটওয়ার্ক টপোলজির ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক টপোলজি সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৩। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক টপোলজির ব্যবহার, সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৪। কোন ক্ষেত্রে কোন টপোলজি ব্যবহার সুবিধাজনক তা বিশ্লেষণ করতে পারবে।
Go for English Version
নেটওয়ার্ক টপোলজিঃ
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে কম্পিউটারসমূহ একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে। এই সংযোগ বিভিন্ন ভাবে দেওয়া যায়।
একটি নেটওয়ার্কের কম্পিউটারগুলো একে অপরের সাথে কীভাবে সংযুক্ত থাকে তার জ্যামিতিক উপস্থাপনা নেটওয়ার্ক টপোলজি হিসাবে পরিচিত।টোপোলজগুলো নেটও...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৯: নেটওয়ার্ক ডিভাইসসমূহ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইসসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করতে পারবে।
২। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইসসমূহের ব্যবহার বর্ণনা করতে পারবে।
৩। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইসসমূহের সুবিধা-অসুবিধা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
Go for English Version
নেটওয়ার্ক ডিভাইস:
কম্পিউটার, প্রিন্টার, ফ্যাক্স মেশিন এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস একটি নেটওয়ার্কের সাথে সংযোগ করতে ব্যবহৃত হার্ডওয়্যার ডিভাইসগুলোকে নেটওয়ার্ক ডিভাইস বলে। এই ডিভাইসগুলো একই বা ভিন্ন নেটওয়ার্কে দ্রুত, নিরাপদ এবং সঠিক উপায়ে ডেটা স্থানান্তর করে। নেটওয়ার্ক ডিভাইসগুলো ইন্টার-নেটওয়ার্ক বা ইন্ট্রা-নেটওয...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৮: কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৩। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বিভিন্ন প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হলো এমন একটি ব্যবস্থা বা সিস্টেম যেখানে একাধিক কম্পিউটার একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে তথ্য, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ইত্যাদি রিসোর্স শেয়ার করে।কম্পিউটার নেটওয়ার্কের উদ্দেশ্যঃ হার্ডওয়্যার রিসোর্স শেয়ারঃ একটি অফিসের পাঁচটি কম্পিউটারের জন্য পৃথক পাঁচটি প্রিন্টার সেটআপ করার পরিবর্তে কম্পিউটারগুলোর সমন্বয়ে একটি ন...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৭: মোবাইল যোগাযোগ।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-১। সেলুলার ফোনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। মোবাইল ফোনের বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৩। মোবাইল ফোনের বিভিন্ন প্রজন্ম ব্যাখ্যা করতে পারবে। সেলুলার ফোনের ইতিহাস শুরু হয় ১৯২০ সালে, মোবাইল রেডিও আবিস্কারের পর। ১৯৪০ সালে মার্টিন কুপার মটোরলা (সিলিকন ভ্যালি কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা) আধুনিক মোবাইল ফোন আবিস্কার করেন। তাই তাকে মোবাইল ফোনের জনক বলা হয়। এই সময় হতে যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ফোন শুরু হয়। পরে ১৯৫০ সালে ইউরোপ ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালিন সময় যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন ব্যবহার শুরু করে।ইংরেজী শব্দ থেকে মোবাইল ফোন...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৬: ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বর্ণনা করতে পারবে।
২। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৩। ব্লু-টুথ (Bluetooth) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৪। ওয়াই-ফাই (Wi-Fi) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারবে।
৫। ওয়াইম্যাক্স (WiMAX) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারবে।
Go for English Version
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেমঃ
একাধিক ডিভাইসের মধ্যে কোন ফিজিক্যাল সংযোগ ব্যতীত ডেটা ট্রান্সফার করার পদ্ধতি হলো ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম। এই সিস্টেমের সাহায্যে রিমোট কন্ট্রোল, মাউস, কি-বোর্ড, হেডফোন, স্পিকার, প্রিন্টার, মো...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৫: তারবিহীন মাধ্যম (রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ, ইনফ্রারেড)।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। তারবিহীন মাধ্যমের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। তারবিহীন মাধ্যমের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
৩। রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ ও ইনফ্রারেড সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
আনগাইডেড মিডিয়া বা তারবিহীন মাধ্যমঃ
১। বেতার তরঙ্গ (Radio Wave)
২। মাইক্রোওয়েভ (Microwave)
৩। লোহিত আলোক রশ্মি (Infrared)
তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থায় তথ্য আদান-প্রদানের জন্য যে মাধ্যম ব্যবহৃত হয় তাকেই তারবিহীন মাধ্যম বলে। তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থায় তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গের সাহায্যে দূরবর্তী স্থানে তথ্যের আদান-প্রদান করা হয়। এই ক্ষেত্রে অ...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৪: তার মাধ্যম (টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল, কো-এক্সিয়েল ও ফাইবার অপটিক ক্যাবল)।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ডেটা কমিউনিকেশনে মাধ্যমের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। তার মাধ্যমের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
৩। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল বর্ণনা করতে পারবে।
৪। কো-এক্সিয়াল ক্যাবল বর্ণনা করতে পারবে।
৫। ফাইবার অপটিক ক্যাবল বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম:
ডেটা আদান-প্রদানের জন্য প্রেরক ও প্রাপকের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের প্রয়োজন হয়। এই সংযোগকে চ্যানেল বা মাধ্যম বলে। এই মাধ্যম দুই ধরণের হতে পারে। যেমন:
গাইডেড মিডিয়া বা তার মাধ্যম বা ক্যবল মাধ্যমঃটুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (Twisted Pair Cable)
কো-এক্সিয়েল ক্যা...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-৩: ডেটা ট্রান্সমিশন মোড।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। ডেটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
৩। প্রাপকের সংখ্যা ও ডেটা গ্রহনের অধিকারের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
ডেটা ট্রান্সমিশন মোডঃ
উৎস থেকে এক বা একাধিক গন্তব্যে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ডেটা প্রবাহের দিককে বলা হয় ডেটা ট্রান্সমিশন মোড। বা যে উপায়ে ডেটা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয় তা ট্রান্সমিশন মোড হিসাবে পরিচিত। ট্রান্সমিশন মোডটি কমিউনিকেশন মোড হিসাবেও পরি...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-২: ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ডেটা ট্রান্সমিশন মেথডের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। ডেটা ট্রান্সমিশন মেথডের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
৩। বিট সিনক্রোনাইজেশনের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মেথডের প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড ( Data Transmission method):
ডেটা ট্রান্সমিশন বলতে ডেটা পরিবহন বা ডেটার স্থানান্তরকে বুঝায়। ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমে বিভিন্ন ডিভাইসের সাথে লিঙ্ক স্থাপনের জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতি এবং ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য সময়ের সাথে বিট সিনক্রোনাইজেশনকে ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড বলা হয়।
অন্যভাবে বলা যায়, ডেটা ট্রান্সমিশ...
Read Moreদ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ-১: ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের ধারণা ও ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড।
এই পাঠ শেষে যা যা শিখতে পারবে-
১। ডেটা কমিউনিকেশনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
২। ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের উপাদানসমূহ বর্ণনা করতে পারবে।
৩। ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড ও এর প্রকারভেদ বর্ণনা করতে পারবে।
Go for English Version
ডেটা কমিউনিকেশনঃ
কমিউনিকেশন শব্দটি Communicare শব্দ হতে এসেছে যার অর্থ to share(আদান-প্রদান/ বিনিময়)। অর্থাৎ নেটওয়ার্কের এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে নির্ভরযোগ্যভাবে ডেটা বা তথ্যের আদান-প্রদান হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন।
Emails, SMS, Phone calls, Chatting ইত্যাদি হলো ডেটা কমিউনিকেশনের উদাহরণ।ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য সফ্টওয়্যার এর ...
Read More